Skip to main content

৮ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

৮ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়
১। বাংলায় স্বাধীন সুলতানি আমল স্থায়ী হয়েছিলো - ২০০ বছর
২। বাংলায় অসহযোগ আন্দোলনের মূলমন্ত্র ছিলো - স্বদেশী আন্দোলন
৩। ব্রিটিশ শাসনকালে নারী সমাজ ব্যাপকভাবে পিছিয়ে থাকার কারন - সামাজিক অনুশাসন
৪। সুবেদার সুজা ক্ষমতায় ছিলেন - ১১ বছর
৫। বাংলার রাজদরবারে ফার্সি হয় - সুলতানিদের সূত্রে
৬। পূর্ববঙ্গ বাংলাদেশের একটি পরিচয়। এই পরিচয় এর সাথে সম্পৃক্ত - বঙ্গভঙ্গ
৭। কাসিম বাজারে ওলন্দাজের ফেক্টরি ছিলো - সিল্কের
৮। ফখরুদ্দিন মোবারক শাহ স্বাধীন সুলতানি শাসন প্রতিষ্ঠা করেন - বাংলায়
৯। ভাস্কো - ডা - গামা ভারতের কোন বন্দরে আসেন - কালিকট
১০। ফরাসিরা ইংরেজদের সাথে যুদ্ধ হেরে কোথায় চলে যায় - ইন্দোচীনে
১১। শায়েস্তা খানের দৈনিক আয় - ২ লক্ষ টাকা
১২। বার্নিয়ার ছিলেন - ফরাসি পর্যটক
১৩। মুঘল সম্রাট আকবরের পুত্র - জাহাঙ্গীর
১৪। মুদ্রণযন্ত্র আবিষ্কারের ফলে বাংলা ভাষায় সংবাদপত্র প্রকাশ করে সৃষ্টি করেছিলো - জনমত
১৫। চন্দননগর ও চুঁচুড়ায় শক্ত ঘাটি গড়েছিল - পর্তুগিজ
১৬। বাংলা থেকে বেশি পুঁজি পাচার হয় - সুবেদার সুজাউদ্দিন এর আমলে
১৭। ঘন ঘন কৃষক বিদ্রোহ কোন মুঘল আমলে - সম্রাট জাহাঙ্গীর
১৮। ১৯৪০ সালের দ্বি- জাতিতত্বের ভারত বিভক্তি ফরমুলা - মুসলিম লীগের
১৯। ১৮২১ সালে মুদ্রণযন্ত্র আবিষ্কার হয় - শ্রীরামপুরে
২০। বৃটিশ সময়ে মুষ্টিমেয় জমিদার শ্রেনিকে বলা হতো - সুবিধাপ্রাপ্ত শ্রেণী
২১। কোন জাতি বাংলা কারখানা স্থাপন করে ব্যবসা শুরু করেছিলো? - দিনেমার
২২। ভারত সচিব কত সদস্য বিশিষ্ট পরামর্শক সভা বা কাউন্সিলের মাধ্যমে ভারতে শাসনের ব্যবস্থা করেন? - ১৫ জন
২৩। ভাস্কো - ডা - গামা জাতিতে - পর্তুগিজ ( কালিকূট বন্দরে)
২৪। বাংলায় দ্বৈত শাসন - লর্ড ক্লাইভ
২৫। আল বুকার্ক - দক্ষ নাবিক ( ভারত মহাসাগর কর্তৃত্ব)
২৬। বাংলায় রাজপুতনা থেকে এসেছিলো - মারওয়াড়িরা
২৭। সম্রাট আকবরের সেনাপতি - মানসিংহ
২৮। স্বদেশী আন্দলনের সূত্র ধরে যা ঘটে তা হলো - স্বরাজ আন্দোলন, অসহযোগ আন্দোলন
২৯। সেনরা বাংলায় এসেছিলো - দক্ষিণ ভারত হতে
৩০। বাংলার সাথে তুর্কির যোগাযোগ - ইখতিয়ার উদ্দিন মোহাম্মদ বখতিয়ার খিলজি
৩১। " ভাগ করো, শাসন করো " - নীতির প্রবক্তা? - ব্রিটিশরা
৩২। বৃটিশ মন্ত্রিসভা কর্তৃক কয়জন মন্ত্রীকে ভারত সচিব পদে মনোনীত করা হয়? - ১ জন
৩৩। বঙ্গীয় আইনসভা প্রতিষ্ঠানকালে কতো জন সদস্য ছিলো? - ১২ জন
৩৪। নবাব সিরাজ উদ্দৌল্লার রাজধানী - মুর্শিদাবাদ
৩৫। বার ভূইয়ারা প্রায়ই সবাই - রাজপুত বংশের
৩৬। কোন ইংরেজ সেনাপতি কলকাতা দখল করেন? - ওয়াটসন
৩৭। ১৬৮৬ সালে ইংল্যান্ড এর রাজা ছিলেন - দ্বিতীয় জেমস
৩৮। বাংলায় অসহযোগ আন্দোলনের মূলসূত্র - স্বদেশী আন্দোলন
৩৯। সিরাজউদ্দৌলা সিংহাসনে বসে - ২২ বছর
৪০। স্বাধীন সুলতানি আমলের সুলতানরা ছিলেন না - বাঙালি
অধ্যায় দুই
৪১। বাংলাদেশের মানচিত্র খচিত স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে - ডাকসু, ছাত্রলীগ
৪২। মুক্তিযুদ্ধের সময় ফরিদপুর ও টাঙগাইল কতো নং সেক্টরে ছিলো? - ৮ ও ১১ নং,
৪৩। মুক্তিযুদ্ধেরর প্রথমদিকে মুজিবনগর সরকার এর মিশন ছিলো - ২ টি
৪৪। শ্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেয় - ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ
৪৫। প্রথম স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন - ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
৪৬। কাদেরিয়া বাহিনী - টাঙ্গাইল অঞ্চলের
৪৭। মুক্তিযুদ্ধে মোট সেক্টর - ১১ টি
৪৮। রাজশাহী সারদা পুলিশ লাইন আক্রমণ করা হয় - ২৭ মার্চ
৪৯। আকবর বাহিনী - মাগুরা অঞ্চলের
৫০। ১৯৭১ সালে মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় - ১০ ই এপ্রিল
৫১। আওয়ামীলীগ সর্বাত্মক আন্দোলন শুরু করে - পার্লামেন্টারি পার্টির বৈঠকে
৫২। বঙ্গবন্ধু, ভূট্রো ও ইয়াহিয়ার বৈঠক হয় - ঢাকায়
৫৩। ছাত্রলীগের বাঝাইকৃত কর্মীদের নিয়ে গঠিত - মুজিব বাহিনী
৫৪। ২৫ শে মার্চ জাতীয় পরিষদ অধিবেশনে যোগদানের ব্যাপারে বঙ্গবন্ধুর শর্ত ছিলো - ৪ টি
৫৫। অনিয়মিত বাহিনীর সরকারি নাম - মুক্তিযোদ্ধা
৫৬। শিল্পী জর্জ হ্যারিসন - ইংল্যান্ড এর
৫৭। বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন - আব্দুল হান্নান, মেজর জিয়া
৫৭। মুজিবনগর সরকারের কার্যক্রম - ২ ভাগে বিভক্ত
৫৮। ১৯৭০ সালো আওয়ামীলীগ ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি জানায় - গনরায়ের ভিত্তিতে
৫৯। ১৯৭১ সালে ইয়াহিয়া ঢাকা সফরে আসেন - ১৪ ই মার্চ
৬০। মুক্তিযুদ্ধে চিপ অব ষ্টাফ - লে: কর্ণেল রব ( ডেপুটি - গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার)
৬১। ১৯৭১ সালে ৭ মার্চের জনসেবায় উপস্থিতি - ১০ লক্ষ প্রায়
৬২। অপারেশ সার্চ লাইট পরিকল্পনাকারী - ইয়াহিয়া খান
৬৩। অপারেশন সার্চলাইট অনুযায়ী বঙ্গবন্ধু কে গ্রেফতার - রাত দেড়টায়
৬৪। আল শামসের কার্যক্রম - আল - বদর এর অধীন
৬৫। ঢাকার বাইরে অপারেশন সার্চ লাইট নেতৃত্ব - মেজর জেরারেল খাদিম হোসেন রাজা
৬৭। শহীদ সাবের ও আনোয়ার পাশা - সাহিত্যিক
৬৮। ইয়াহিয়া জাতীয় পরিষদ অধিবেশন স্থগিত করেন - ১ লা মার্চ, পুনরায়
- ২৫ মার্চ।।
৬৯। পাকদের বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ - জয়দেবপুর
৭০। ঢাকায় গেরিলা বাহিনী পরিচিত - ক্রাক প্লাটুন
৭১। এমভি সোয়াত ১৯৭১ সালের ৩রা মার্চ - চট্রগ্রামে
৭২। বাংলাদেশের প্রথম মিশন - কলকাতায়
৭৩। মার্চ মাসে অসহযোগ আন্দোলন শুরু হয় - ৩ তারিখে
অধ্যায় : ০৩
৭৪। কোন কাপড় দিয়ে বহু কাহিনী বা কিংবদন্তি সৃষ্টি হয় - মসলিন
৭৫। জাতীয় সঙ্গীত কোন সুরে গাই - বাউল
৭৬। বাঙালি প্রথম কোন কোন সাহিত্যে কর্মের সন্ধান পায় - চর্যাপদ
৭৭। কান্তজীর মন্দির - দিনাজপুরে
৭৮। বাঙালি সমৃদ্ধ সংস্কৃতির অধিকারী - প্রাচীন জাতি
৭৯। চর্যাপদ আবিষ্কারক - পন্ডিত হরপ্রসাদ শাস্রী
৮০। শাব্দিক অর্থ ছাড়াও চর্যাপদের বুঝতে হয় - ভাবার্থ
৮১। আমাদের দেশের মাটি - পলি মাটির
৮২। আলাওলের রচনা - পদ্মাবতী
৮৩। মুগা জাতীয় সিল্ক পরিচিত - পত্রোর্ণ
৮৪। প্রাচীকালে বাংলায় সুনাম ছিল - দুকূল কাপড়ের
৮৫। ভাস্কর্য স্বকীয়তা ও স্বাতন্দ্র্যে উজ্জ্বল এক প্রতিভার নাম - নভেরা আহমেদ
৮৬। যে গান হিন্দু - মুসলমান সবাই গেয়ে থাকে - বাউল, ভাটিয়ালি
৮৭। বাঙালি মুসলমান সমাজে নৃত্যচর্চার দ্বার উন্মেচন করেছিলেন - বুলবুল চৌধুরী
৮৮। কাজী নজরুল ইসলাম মাত্র কুড়ি বছরে গান রচনা করেন - ৬ হাজার
৮৯। পত্রোর্ণ নামে এন্ডি বামুগা জাতীয় সিল্ক তৈরি হতো - মগধ ও পান্ডে
৯০। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যির ইতিহাস রচনা করেন - ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
৯১। স্থাপত্যকলায় গগনচুম্বী ভবন নির্মাণ পদ্ধতির প্রবর্তক, বিশ্বের বহু বিখ্যাত ভবন ও স্থাপনার নকশাকার - এফ. আর. খান
৯২। সাধারণ মানুষ গানের মাধ্যমে সাধনা করে - আধ্যাত্মিক
৯৩। শহরাঞ্চলে আসর হয় - খেউড় গানের
৯৪। বাংলার স্থাপত্য শিল্পে ইরানী প্রভাব - সুলতানি আমলে
৯৫। বাংলা কীর্তন গানের কাহিনী আসে - রাধা ও শ্রীকৃষ্ণ
৯৬। আমাদের জাতীয় সংগীতের সুর মূর্ছনা সৃষ্টি হয়েছে - রবি ঠাকুরের হাতে
৯৭। কোন সমাজে পুথি সাহিত্যির ব্যাপক কদর হয় - মুসলমান সমাজে
৯৮। জাতির মননের প্রতীক - বাংলা একাডেমী
৯৯। দুকূল কাপড় সুনাম - প্রাচীন কালে
১০০। ঢাকার মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, রাজশাহী বরেন্দ্র রিসার্চ মিউজিয়াম - বেসরকারি উদ্যোগে ( বেসরকারি প্রতিষ্ঠান)
১০১। বেসরকারি উদ্যোগে গড়ে ওঠা মনন চর্চার প্রতিষ্ঠান - শিশু একাডেমী
১০২। নাগরিক সঙ্গীতের বিকাশ ঘটে - হিন্দুস্থানীয় উচ্চাঙ্গ সংগীতের প্রভাবে
১০৩। চিত্রকলায় পথিকৃৎ - জয়নুল আবেদীন
১০৪। নিধু বাবু - নাগরিক গানের জন্য বিখ্যাত
১০৫। ধর্মমঙ্গল লিখছেন - ঘনরাম
১০৬। বাংলাদেশে প্রচুর পোড়ামাটির কাজ রয়েছে - সোমপুর বিহারে
অধ্যায় : ০৪
১০৭। উত্তরা গনভবন - মূল্যবান স্থাপত্য কীর্তির নিদর্শন
১০৮। মোঘল যুগে সোনারগাঁ বিখ্যাত ছিলো - মসলিন শাড়ির জন্য
১০৯। শশীগজ অবস্থিত - ময়মনসিংহ
১১০। ১৯৫৭ সালের ভিক্টোরিয়া পার্কের পূর্ব নাম ( ইংল্যান্ড রানীর নাম) - আন্টাঘর ময়দান
১১১। পানামা নগরে কোন বিষয়টি বিশেষভাবে লক্ষ করা যায় - সুষ্ঠু নগর পরিকল্পনা
১১২। দিঘাপাতিয়ার জমিদার কোন এলাকার জমিদার - নাটোর
১১৩। মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় কোন জমিদারের বাড়ি - বালিয়াটির জমিদার বাড়ি
১১৪। শিয়া মুসলমানদের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান - ইমামবাড়া
১১৫। আহসান মঞ্জিল কাদের প্রাসাদ নামে পরিচিত - ঢাকার নবাবদের
১১৬। ইটালীতে তৈরি মূর্তি কোন জাদুঘরে স্থান - ময়মনসিংহ
১১৭। ' প্রত্ন ' শব্দের অর্থ - প্রাচীন
১১৮। পানাম নগরের উত্তর পাশে ইমারত - ৩১ টি
১১৯। বলধার জমিদার - নরেন্দ্র নারায়ণ রায় চৌধুরী
১২০। সুলতানি আমলে বাংলার রাজধানী - সোনারগাঁ
১৩১। তাজহাট জমিদার প্রসাদ - রংপুরে
১৩২। পাথরের ফুলদানি কোন জাদুঘরে - ময়মনসিংহ
১৩৩। পানামা নগরে ইমারত সংখ্যা - ৫২ টি
১৩৪। কোন বাড়িতে লোকশিল্প জাদুঘর - সরদার বাড়ি
১৩৫। রঙ্গিন মোজাইকের -পানামা নগরী প্রতিষ্ঠিত হয় - উনিশ শতকে
১৩৬। কতো দশক পাকিস্তানের ঔপনিবেশিক শাসনের অধীন আমাদের থাকতে হয় - দু দশক
১৩৭। লালবাগ মসজিদটি পুরোনো ঢাকার কোন রোডে - হরনাথ ঘোষ রোডে
১৩৮। ইংরেজদের সমর্থক নবাব কে ছিলেন - আব্দুল গণি
১৩৯। বাংলাদেশের জাতীয় মন্দির - ঢাকেশ্বরী
অধ্যায় - ০৫
১৪০। - গারোদের পরিবার প্রধান - মা
১৪১। বাংলাদেশের কোন জাতিসত্তার গায়ের রং ঈষৎ লোক - চাকমা
১৪২। চাকমাদের মধ্য কারা বউচি খেলে - ছোট মেয়েরা
১৪৩। খাসিয়া জনগোষ্ঠীর অপর নাম - খাসি
১৪৪। গারো মহিলাদের নিজেদের তৈরি পোশাকের নাম - দকশাড়ি
১৪৫। কোন সমাজে রাজার পদটি বংশানুক্রমিক - চাকমা
১৪৬। চাকমারা বাঁশ ও বেদ দিয়ে তৈরি করে - বাদ্যযন্ত্র
১৪৭। সাঁওতাল বিবাহে অনুষ্ঠিত ' দোন ' ও ' ঝিকা ' কী - নাচ
১৪৮। চাকমা সমাজের মূল অংশ - পরিবার
১৪৯। কারা অলংকার পড়তে বেশি ভালোবাসে - সাঁওতালরা
১৫০। খাসিয়া কোন অঞ্চলের ক্ষুদ্র জাতিসত্তা - সিলেট
১৫১। গারোদের বিশেষ খাদ্য - কঁচি বাঁশ গাছের গুঁড়ি
১৫২। কারা নিজেকে পোশাক তাঁত দিয়ে তৈরি করে - চাকমা
১৫৩। চাকমা সার্কেলের প্রধান কে - চাকমা রাজা
১৫৪। গারোরা সাধারণত নিজেদের কি নামে পরিচয় দিতে বেশি পছন্দ করে - মান্দি
১৫৫। সালজং বা সূর্য, ছোছুঁম গোয়েবা প্রভূতি দেবদেবীর পূজা করতো - গারোরা
১৫৬। চাকমা সমাজের ধর্মীয় অনুষ্ঠান - গৌতম বুদ্ধের জন্ম ও মৃত্যু দিবস
১৫৭। গারো সমাজের দল হলো - সাংমা ও মারাক
১৫৮। চাকমাদের বৌদ্ধ মন্দির কে কি বলে - কিয়াং
১৫৯। ভারতের কোন রাজ্যে কিছু সাওতাঁল বাস করে - পশ্চিমবঙ্গ
১৬০। কতোগুলো চাকমা পরিবার নিয়ে গঠিত হয় - আদাম
১৬১। গারোদের কাছে কচি বাঁশগাছের গুঁড়ির জনপ্রিয় নাম - মিউয়া
১৬২। বাংলাদেশের ক্ষুদ্রজাতিসত্তা - মঙ্গোলিয়া জনগোষ্ঠীর
১৬৩। চাকমাদের পাড়া বা মৌজা প্রধানকে বলা হয় - হেডম্যান
১৬৪। গারোরা বজ্র দেবতাকে - গোয়েরা বলে
১৬৫। গারোরা উৎপাদন করে - সবজি ও আনারস
১৬৬। চাকমা মেয়েদের পরনের কাপড়ের
নাম - পিনোন
১৬৭। চাকমা সমাজের মূল অংশ - পরিবার
১৬৮। সাঁতালদের প্রধান খাদ্য - ভাত
১৬৯। সাঁওতালদের ধর্ম - হিন্দু ও খ্রিষ্টান
১৭০। কতোগুলো আদাম নিয়ে চাকমাদের - মৌজা গঠিত হয়।
১৭১। সাঁওতালরা - অষ্ট্রেলয়েড জনগোষ্ঠীর লোক
১৭২। মাটির ঘরে বাস করে - সাঁওতালরা
১৭৩। চাকমারা ভাতের সাথে খায় - মাছ, শাকসবজি
১৭৪। চাকমাদের প্রধান খাদ্য - ভাত
১৭৫। গারো সমাজের প্রধান কয়টি দল - পাঁচটি
১৭৬। কতোগুলো পাড়া নিয়ে গঠিত - মৌজা
১৭৭। কিয়াং বলতে বুঝায় - বৌদ্ধ ভিক্ষুদের
১৭৮। গারোরা ' চন্দ্র ' কে কী বলে ডাকে - ছোছুম
১৭৯। সার্কেল প্রধান চাকমা - চাকমা রাজা
অধ্যায় : ০৬
১৮০। বর্তমানে বাংলাদেশের সম্ভাবনা শিল্প - ওষুধ শিল্প
১৮১। কৃষি ভিত্তিক সমাজ গড়ে ওঠে - প্রাচীন যুগে
১৮২। বাংলাদেশেন পাহাড়ি অঞ্চল কতো ভাগ - ১০ ভাগ
১৮৩। বর্তমানে চিনিকল - ১৭ টি ( আপডেট ১৫ টি)
১৮৪। ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশে বস্রকল - ৮ টি
১৮৫। বর্তমানে দেশে কতো ধরনের প্রানিজ সম্পদের ব্যবহার রয়েছে - তিন ধরনের
১৮৬। দেশের মোট ভূমির বন - ১৬%
১৮৭। অতি অল্প সময়ে কোন শিল্পটি বৃহত্তম রপ্তানিমুখী - পোশাক শিল্প
১৮৮। বর্তমানে বাংলাদেশে বড় ও মাঝারি ধরনের কতটি সিমেন্ট কারখানা রয়েছে? - ১২ টি ( আপডেট লাগবে)
১৮৯। বর্তমানে ইউরিয়া সার - কারখানা আছে ৬ টি
১৯০। প্রাণীজ সম্পদ কে কতো ভাগে ভাগ করা যায়? - ৩ ভাগে
অধ্যায় - ০৭
১৯১। পাকিস্তান ও থাইল্যান্ডে কিশোর অপরাধ - ৭ থেকে ১৮ বছর
১৯২। স্বাভাবিক ভাবে কৌতূহল প্রবণ - শিশুরা
১৯৩। বাংলাদেশ সরকার কতো সালের মধ্য নিরক্ষরতা দূর করতে অঙ্গীকারবদ্ধ ছিলো? - ২০১৪ সাল
১৯৪। আমেরিকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতের কত ভাগ ভারতীয় দক্ষ জনশক্তির ওপর নির্ভরশীল? - ২৩%
১৯৫। জাতীয় জনসংখ্যা দিবস - ২ রা ফেব্রুয়ারি
অধ্যায় : ০৮
১৯৬। বায়ুমণ্ডলের গৌণ গ্যাস গুলো কি বলে - ওজোন স্তর
১৯৭। পৃথিবীর ফুসফুস - মহাসমুদ্র
( বি: দ্র : এই অধ্যায় এর বাকি অংশ ভূগোল পার্টে রয়েছে)
অধ্যায় : ০৯
১৯৮। শাসন বিভাগের প্রধান - রাষ্ট্রপতি
১৯৯। ১৯৭২ সালের সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় মূলনীতি - ৪ টি
২০০। সরকারকে জাহাজের কীসের সঙ্গে তুলনা করা যায়- ইঞ্জিন
২০১। বাংলাদেশের সংসদ - এক কক্ষ বিশিষ্ট
২০২। সংবিধান রাষ্ট্র পরিচালনার - দলিল
২০৩। বাংলাদেশের আইন সভার নির্বাচিত সদস্য - ৩০০ জন
২০৪। রাষ্ট্রের মূল চালিকাশক্তি - সরকার
২০৫। জনগণের ভোটে পরোক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারকে কি বলে - প্রজাতন্ত্র
২০৬। কোন দেশের সরকারের সংবিধানের মাধ্যমে কেন্দ্র ও প্রদেশের মধ্য ক্ষমতা বন্টন করা হয়? - যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত
২০৭। জাতি হিসাবে বাংলাদেশের জনগণ - বাঙালি
২০৮। রাষ্ট্র কোন ধরনের প্রতিষ্ঠান - রাজনৈতিক
২০৯। সরকারের ধরন গুলোর ভিত্তিতে বাংলাদেশের সরকার ব্যবস্থার প্রধান বৈশিষ্ট্য - ৪ টি
২১০। সরকার রাষ্ট্রের কতোতম উপাদান - ৩য়
২১১। বাংলাদেশ সরকারের জনমত প্রকাশ করে সরকারের কোন বিভাগ - আইন বিভাগ
২১২। বাংলাদেশ সংবিধান প্রণীত হয় - ৪ঠা নভেম্বর, ১৯৭২
২১৩। রাষ্ট্রের মূল চালিকা শক্তি - সরকার
২১৪। বাংলাদেশে কেমন সরকার বর্তমান - মন্ত্রিপরিষদ শাসিত
২১৫। গনতন্ত্রের কয়টি অঙ্গ - ২ টি
২১৬। ধর্মনিরপেক্ষতা রাষ্ট্রীয় মূলনীতি হিসাবে গ্রহণ করার উদ্দেশ্য কয়টি - ২ টি
২১৭। সুপ্রিম কোর্টের বিভাগ - ২ টি
২১৮। সংবিধানের প্রধান বৈশিষ্ট্য - ১৪ টি
২১৯। জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসন - ৫০ টি
২২০। চেয়ারম্যানসহ কতোজন সদস্য নিয়ে জেলা পরিষদ গঠিত - ২১ জন
২২১। বাংলাদেশের আইনসভার অফিসিয়াল নাম - জাতীয় সংসদ
২২২। এক ব্যক্তি বা এক দলের শাসন - একনায়কতন্ত্র
২২৩। ক্ষমতা বন্টনের নীতির উপর ভিত্তি করে গনতান্ত্রিক সরকার কে কতো ভাগে ভাগ করা যায়? - ২ ভাগে
২২৪। বাংলাদে্শের সংবিধান বিভক্ত - ১১ ভাগে
২২৫। নিম্নদিক থেকে গ্রামাঞ্চল কতোতম স্তর ইউনিয়ন পরিষদ - দ্বিতীয়
২২৬। জাতীয় সংসদে স্পিকার - ১ জন ( ডেপুটি স্পীকার সহযোগী হিসাবে থাকে)

Comments

Popular posts from this blog

বিষয় ভিত্তিক আয়াত-হাদিসঃ মুমিনের লক্ষ্য উদ্দেশ্য - দাওয়াত - সংগঠন - প্রশিক্ষণ - ইসলামী শিক্ষা - ইসলামী বিপ্লব

বিষয় ভিত্তিক আয়াত-হাদিসঃ মুমিনের লক্ষ্য উদ্দেশ্য - দাওয়াত - সংগঠন - প্রশিক্ষণ - ইসলামী শিক্ষা - ইসলামী বিপ্লব মুমিনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কুরআন انى وجهت وجهى للذي فطر السموات والارض حنيفا وما انا من المشركين ـ (انعام ـ 79) উচ্চারণ: : ইন্নী ওয়াজজাহাতু ওয়াজহিইয়া লিল্লাযী ফাতরাস সামাওয়াতি ওয়াল আরদা হানীফাও ওয়া মা আনা মিনাল মুশরিকীন। (১) আমি তো একমুখী হয়ে নিজের লক্ষ্য সেই মহান সত্তার দিকে কেন্দ্রীভূত করছি যিনি যমীন ও আসমানসমূহকে সৃষ্টি করেছেন এবং আমি কনিকালেও মুশরিকদের মধ্যে শামিল নই। (সূরা আনয়াম: ৭৯) قل ان صلاتى ونسكى ومحياي ومماتى لله رب العلمين ـ (انعام :162) উচ্চারণ: : কুল ইন্না ছালাতী ওয়া নুসুকী ওয়া মাহইয়াইয়া ওযা মামাতী লিল্লাহি রাব্বিল আ’লামীন। (২) বল, আমার নামায, আমার যাবতীয় ইবাদত, আমরা জীবন ও মৃত্যু সবকিছুই সারা জাহানের রব আল্লাহরই জন্য। (সূরা আনয়াম: ১৬২) وما خلقت الجن والانس الا ليعبدون ـ (ذارية ـ 56) উচ্চারণ: : ওয়া মা খলাকতুল জিন্না ওয়াল ইনসা ইল্লা লিইয়া’বুদূন। (৩) আমি জ্বিন ও মানুষকে অন্য কোন উদ্দেশ্যে সৃষ্টি করিনি, কেবল এজন্য সৃষ্টি করেছি যে তারা আমার বন্

আল-আইয়্যামে ড. ত্বহা হুসায়নের শৈশব জীবন চিত্র

আল-আইয়্যামে ড. ত্বহা হুসায়নের শৈশব জীবন   চিত্র আরবী সাহিত্য জগতে উনিশ শতকের শেষার্ধে মিশরে ডঃ ত্বহা হুসায়নের আবির্ভাব ঘটে ; সে সময় অনুকরণের উষ্ণ হাওয়া বইছিল। নানা প্রকার কুসংস্কারে নিপতিত , বৈদেশিক শাসনের যাতাকলে নিষ্পেষিত , ব্যক্তি স্বাতন্ত্র্য ও বাক স্বাধীনতা , রাজনৈতিক অধিকার , অর্থনৈতিক মূল্যবোধ , মানবিক অধিকার ও সামাজিক মর্যাদা থেকে জাতি বঞ্চিত অবহেলিত , ঠিক তখন এ লাঞ্ছিত , উৎপীড়িত দিশেহারা জাতিকে পথ নির্দেশনার জন্যই ছিল তাঁর সাহিত্যকর্ম । তাঁর ক্ষুরধার লিখনীতে তন্দ্রাচ্ছন্ন জাতির সুপ্তপ্রাণে বিপ্লবের জোয়ার এসেছিল। তিনি ছিলেন একাধারে শিক্ষাবিদ , সংস্কারক , গবেষক , ঐতিহাসিক , বিজ্ঞানধর্মী সমালোচক , প্রভাবশালী বাগ্নী , সর্বোপরি আধুনিক মিশর ও আধুনিক আরবী সাহিত্যের অন্যতম পুরোধা।১ The New Encyclopaedia Britannica তে বলা হয়েছে “Taha Hussain, was an outstanding Figure of the Modernist movement in Egyptian literature.” 2  ডঃ ত্বহা হুসায়ন রচিত অসংখ্য গ্রন্থাবলীর মধ্যে আল- আইয়্যাম বিশেষ ভাবে উল্লেখযোগ্য। এটি তিন খন্ডে সমাপ্ত। যার মধ্যে তিনি নিজ জীবনীর বিভিন্ন দিক তু

মনে রাখার সহজ কৌশলে Exclusive টেকনিকে আর্ন্তজাতিক বিষয়াবলী সাধারন জ্ঞান। আশা করি মনোযোগ দিয়ে একবার পড়লেই মনে থাকবে।

মনে রাখার সহজ কৌশলে Exclusive টেকনিকে আর্ন্তজাতিক বিষয়াবলী সাধারন জ্ঞান। আশা করি মনোযোগ দিয়ে একবার পড়লেই মনে থাকবে। SAARC এর সদস্যঃ Exclusive টেকনিকঃ NIPA MBBS পড়তে আগ্রহী। NIPA = নেপাল, ইন্ডিয়া, পাকিস্তান, আফগানিস্থান। MBBS= মালদীপ, বাংলাদেশ, ভুটান, শ্রীলংকা। ECO – ভুক্ত শর্টকাট মনে রাখার নিয়মঃ Exclusive টেকনিকঃ আইতু + ৭ স্তান। =আজারবাইজান, ইরান, তুরস্ক, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, কাজাখস্তান, কিনঘিজিস্তান, তুর্কিমেনিস্তান, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান। D-8 ভুক্ত শর্টকাট মনে রাখার নিয়মঃ Exclusive টেকনিকঃ বাপ মা নাই তুমিই সব। বাংলাদেশ, পাকিস্তান, মালয়শিয়া, নাইজেরিয়া, ইন্দোনেশিয়া, তুরস্ক, মিসর, ইরান। ASEAN এর সদস্যঃ Exclusive টেকনিকঃ MTV তে FILM দেখলে BCS হবে না। Mayanmar, Thailand, Vietnam, Phillipines, Indonesia, Laos, Malaysia, Brunei, Cambodia, Singapore. Super Seven এর সদস্যঃ Exclusive টেকনিকঃ থামাই+ সিতাদহ থাইল্যান্ড, মালয়শিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সিংগাপুর, তাইওয়ান, দঃ কোরিয়া, হংকং। থাইল্যান্ড, মালয়শিয়া, ইন্দোনেশিয়া + FOUR TIGERS. Scandinavian States এর সদস্যঃ Exclusive টেকন